করোনা মোকাবিলায় কঠোর রাজ্য, জেলাভিত্তিক দায়িত্বে মন্ত্রীরা, বরাকে পরিমল
শিলচর, ১৩ মে : করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় কঠোর হল রাজ্য সরকার। সম্পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা না করলেও প্রতিটি স্তরে নিষেধাজ্ঞা আরও কঠোর করা হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের জন্য সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণার পাশাপাশি কার্ফুর সময় বৃদ্ধি, যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। প্রশাসনের সক্রিয়তার পাশাপাশি রাজ্যের নতুন মন্ত্রীদেরও পরিস্থিতি মোকাবিলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
কোভিড পরিস্থিতির জন্য মন্ত্ৰীদের দিসপুর থেকে নিজ নিজ জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে জেলার কোভিড পরিস্থিতির প্রতিটি খবর রাখতে তাদের বলা হয়েছে। আর প্রাপ্ত খবর পাওয়ে মাত্র তা মুখ্যমন্ত্ৰী হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মাকে জানাতে হবে।
কে কোন জেলা বা অঞ্চলের দায়িত্বে রয়েছেন, এক নজরে দেখুন-
মুখ্যমন্ত্ৰী হিমন্তবিশ্ব শৰ্মার দায়িত্বে মাজুলি
রঞ্জিতকুমার দাসের দায়িত্বে বরপেটা, বজালী, বঙাইগাঁও জেলা
অতুল বরা যোরহাট এবং গোলাঘাট জেলা
উৰ্খাও গৌড়া ব্ৰহ্ম কোকরাঝাড়, বাগসা এবং চিরাং জেলা
চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি নলবাড়ি, কামরূপ এবং ওদালগুড়ি জেলার দায়িত্বে,
পরিমল শুক্লবৈদ্য কাছাড়, হাইলাকান্দি এবং করিমগঞ্জ জেলার দায়িত্বে,
কেশব মহন্ত নগাঁও এবং হোজাই জেলা,
রণোজ পেগু ধেমাজি এবং লখিমপুর জেলা,
অশোক সিংহল শোণিতপুর, দরং এবং বিশ্বনাথ জেলা,
যোগেন মহন পশ্চিম কাৰ্বি আংলং,পূর্ব কাৰ্বি আংলং এবং ডিমা হাসাও জেলার দায়িত্বে
সঞ্জয় কিষাণ তিনসুকিয়া এবং ডিব্ৰুগড় জেলার দায়িত্বে,
অজন্তা নেওগ ধুবড়ি এবং লখিমপুর জেলা,
পীযূষ হাজরিকা মরিগাঁও এবং গোয়ালপাড়া জেলা,
বিমল বরাকে শিবসাগর এবং চরাইদেও জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আরো দেখুন : করোনা আবহে শিলচরে এসে বিপাকে ত্রিপুরার পরিযায়ী শ্রমিকরা